মশা এক প্রকারের ছোট মাছি প্রজাতির পতঙ্গ। অধিকাংশ প্রজাতির স্ত্রীমশা স্তন্যপায়ী প্রাণীর রক্ত পান করে থাকে। মেরুদণ্ডী প্রাণীর, যেমন স্তন্যপায়ী প্রাণী, পাখি, সরীসৃপ, উভচর প্রাণী এবং এমনকি কিছু মাছ, শরীর থেকে রক্ত শোষণ করে হাজার রকমের প্রজাতি আছে।
যদিও যেসব প্রাণীর শরীর থেকে রক্ত শোষে নেয় তা তাদের শরীরের তুলনায় খুবই অল্প, কিন্তু কিছু মশা রোগজীবাণু সংক্রামক। মশার মাধ্যমে ম্যালেরিয়া, ডেঙ্গু, ফাইলেরিয়া, পীত জ্বর, জিকা ভাইরাস প্রভৃতি রোগ সংক্রমিত হয়ে থাকে।
কিছু প্রজাতির মশা রক্ত শোষণ করে না, এবং তাদের মধ্যে যেসব মশা রক্ত শোষে তারা রক্তে “উচ্চ থেকে নিম্ন চাপ” সৃষ্টি করে এবং কোন রোগ বিস্তার করে না। রক্ত শোষণকারী প্রজাতির মধ্যে শুধু নারীরাই রক্ত শোষণ করে।
একটু লক্ষ্য করলে দেখা যাবে, দু’জন একসঙ্গে বসে আছেন। অথচ আপনার পাশের লোককেই বেশি মশা কামড়াচ্ছে! দু’জনই ব্যাপারটা খেয়াল করছেন। কিন্তু এর কারণ বুঝতে পারেন না?
তাহলে জেনে রাখুন, মশারা কিন্তু ‘ও’ পজিটিভ গ্রুপের রক্ত খেতে বেশি পছন্দ করে! তাই যদি আপনার ‘ও’ পজিটিভ গ্রুপের রক্ত হয়, মশা তো আপনাকে কিছুতেই ছাড়বে না। আপনি মশার কাছে প্রায় অমৃত সমান। তাছাড়া আরও কিছু অদ্ভূত কিন্তু বিজ্ঞানসম্মত কারণে মশা আমাদের কামড়িয়ে থাকে। মশা কেন বেছে বেছে কিছু মানুষদেরই বেশি কামড়ায়?
মশা আকৃষ্ট হয়, এমন কয়েকটি কারণ খুঁজে বের করেছেন গবেষকেরা।
গবেষকরা বলেছেন, লম্বা, বেঁটে না মোটা তার থেকেও মশা বেশি নজর দেয় গন্ধে! মশার রয়েছে দারুণ গন্ধ বিচার ক্ষমতা। যাদের শরীরে কায়রামোনস রাসায়নিক বেশি থাকে তাদের রক্তই মশার দারুণ পছন্দ। অন্যদিকে অ্যালামোনস রাসায়নিক শরীরে বেশি থাকলে মশা ফিরেও তাকায় না।
শুনতে অদ্ভূত মনে হলেও ব্যায়াম করার পর পর মশা মানুষকে কামড়িয়ে থাকে। কেন? কারণ হল ব্যায়াম করলে মানুষ বেশি বেশি নিশ্বাস নেয়। আর এই নিশ্বাসের সাথে বের হয়ে আসে কার্বন ডাই অক্সাইড। কার্বন ডাই অক্সাইডে মশা আকর্ষিত হয়। আপনাকে যে মশাটি কামড় দিচ্ছে সেটি একটি নারী মশা কারণ পুরুষ মশারা মানুষের রক্ত খায় না। পুরুষ মশার পেট ভরে গাছগাছালির রস খেয়ে। আর নারী মশারা একবার রক্ত খেলে যেখানে সেখানে একশ থেকে চারশ’র মত মশার ডিম পাড়ার ক্ষমতা অর্জন করে।
এছাড়া বিয়ার পান করলে মশা সেটা টের পেয়ে রক্ত খেতে আগ্রহী হয়ে ওঠে। মশা ঘন ঝোপঝাড়ের আশেপাশে থাকতে পছন্দ করে। সেই সাথে অন্ধকার ও ভ্যাপসা জায়গা তাদের কাছে সবচেয়ে আরামের জায়গা। আর জমে থাকা পানি তো তাদের জন্মস্থানই।
মশা এক প্রকারের ছোট মাছি প্রজাতির পতঙ্গ। অধিকাংশ প্রজাতির স্ত্রীমশা স্তন্যপায়ী প্রাণীর রক্ত পান করে থাকে। মেরুদণ্ডী প্রাণীর, যেমন স্তন্যপায়ী প্রাণী, পাখি, সরীসৃপ, উভচর প্রাণী এবং এমনকি কিছু মাছ, শরীর থেকে রক্ত শোষণ করে হাজার রকমের প্রজাতি আছে।
যদিও যেসব প্রাণীর শরীর থেকে রক্ত শোষে নেয় তা তাদের শরীরের তুলনায় খুবই অল্প, কিন্তু কিছু মশা রোগজীবাণু সংক্রামক। মশার মাধ্যমে ম্যালেরিয়া, ডেঙ্গু, ফাইলেরিয়া, পীত জ্বর, জিকা ভাইরাস প্রভৃতি রোগ সংক্রমিত হয়ে থাকে।
কিছু প্রজাতির মশা রক্ত শোষণ করে না, এবং তাদের মধ্যে যেসব মশা রক্ত শোষে তারা রক্তে “উচ্চ থেকে নিম্ন চাপ” সৃষ্টি করে এবং কোন রোগ বিস্তার করে না। রক্ত শোষণকারী প্রজাতির মধ্যে শুধু নারীরাই রক্ত শোষণ করে।
একটু লক্ষ্য করলে দেখা যাবে, দু’জন একসঙ্গে বসে আছেন। অথচ আপনার পাশের লোককেই বেশি মশা কামড়াচ্ছে! দু’জনই ব্যাপারটা খেয়াল করছেন। কিন্তু এর কারণ বুঝতে পারেন না?
তাহলে জেনে রাখুন, মশারা কিন্তু ‘ও’ পজিটিভ গ্রুপের রক্ত খেতে বেশি পছন্দ করে! তাই যদি আপনার ‘ও’ পজিটিভ গ্রুপের রক্ত হয়, মশা তো আপনাকে কিছুতেই ছাড়বে না। আপনি মশার কাছে প্রায় অমৃত সমান। তাছাড়া আরও কিছু অদ্ভূত কিন্তু বিজ্ঞানসম্মত কারণে মশা আমাদের কামড়িয়ে থাকে। মশা কেন বেছে বেছে কিছু মানুষদেরই বেশি কামড়ায়?
মশা আকৃষ্ট হয়, এমন কয়েকটি কারণ খুঁজে বের করেছেন গবেষকেরা।
গবেষকরা বলেছেন, লম্বা, বেঁটে না মোটা তার থেকেও মশা বেশি নজর দেয় গন্ধে! মশার রয়েছে দারুণ গন্ধ বিচার ক্ষমতা। যাদের শরীরে কায়রামোনস রাসায়নিক বেশি থাকে তাদের রক্তই মশার দারুণ পছন্দ। অন্যদিকে অ্যালামোনস রাসায়নিক শরীরে বেশি থাকলে মশা ফিরেও তাকায় না।
শুনতে অদ্ভূত মনে হলেও ব্যায়াম করার পর পর মশা মানুষকে কামড়িয়ে থাকে। কেন? কারণ হল ব্যায়াম করলে মানুষ বেশি বেশি নিশ্বাস নেয়। আর এই নিশ্বাসের সাথে বের হয়ে আসে কার্বন ডাই অক্সাইড। কার্বন ডাই অক্সাইডে মশা আকর্ষিত হয়। আপনাকে যে মশাটি কামড় দিচ্ছে সেটি একটি নারী মশা কারণ পুরুষ মশারা মানুষের রক্ত খায় না। পুরুষ মশার পেট ভরে গাছগাছালির রস খেয়ে। আর নারী মশারা একবার রক্ত খেলে যেখানে সেখানে একশ থেকে চারশ’র মত মশার ডিম পাড়ার ক্ষমতা অর্জন করে।
এছাড়া বিয়ার পান করলে মশা সেটা টের পেয়ে রক্ত খেতে আগ্রহী হয়ে ওঠে। মশা ঘন ঝোপঝাড়ের আশেপাশে থাকতে পছন্দ করে। সেই সাথে অন্ধকার ও ভ্যাপসা জায়গা তাদের কাছে সবচেয়ে আরামের জায়গা। আর জমে থাকা পানি তো তাদের জন্মস্থানই।
গর্ভবতী নারীদের মশা তুলনামূলক বেশি কামড়িয়ে থাকে। জিন দেখেও মশা কামড়িয়ে থাকে।