হাপানি থেকে মুক্তি পেতে ঔষধের পাশাপাশি সঠিক খাবার এবং স্বাস্থ্যকর জীবনযাপন ও খুব গুরুত্বপূর্ণ। হাপানি রোগীদের খাবার খাওয়ার ক্ষেত্রে বেশ সচেতন থাকতে হবে। এক্ষেত্রে হাপানি রোগীদের কিছু খাবার এড়িয়ে চলতে হবে-
ফ্রেঞ্চ ফ্রাই, বিফ স্টেক, এলকোহল ইত্যাদি খাবার হাপানির সমস্যা বাড়িয়ে দেয়। চিনাবাদাম স্বাস্থ্যকর খাবার হলেও হাপানি রোগীদের জন্য খুবই ক্ষতিকর। যতটা সম্ভব এসব খাবার হাপানি রোগীদের এড়িয়ে চলা উচিৎ।
দুধ, ডিম, মাছ , ব্রয়লার মুরগি, গরুর মাংস ইত্যাদি খাবার হাপানি রোগীদের না খাওয়াই ভালো। এসব খাবারে প্রচুর পরিমাণে প্রোটিন থাকে যা এলার্জি বাড়িয়ে হাপানী সমস্যা সৃষ্টি করে।
বাজারে অনেক ধরণের জুস পাওয়া যায়।এসব জুস অনেকেই খেয়ে থাকেন। কৃত্রিম এ জুস হাপানি রোগীদের না খাওয়াটাই সবচেয়ে শ্রেয়। তার চেয়ে তাজা ফলমূল, লেবু ইত্যাদির জুস বানিয়ে খেতে পারেন এতে করে শ্বাসপ্রশ্বাসের সমস্যা কিছুটা হলেও কমবে।
অনেক আচারে সালফিটস উপাদান থাকে যা শ্বাস-প্রশ্বাস নিতে সমস্যা তৈরি করে। হাপানি রোগীদের আচার জাতীয় খাবার এড়িয়ে চলাই উত্তম।
দুপুরের খাবারের পরিবর্তে অনেকেই শুকনো খাবার খেয়ে থাকেন। এসব শুকনো খাবারে অনেক হাপানি সৃষ্টিকারী উপাদান থাকে। এজন্য বিস্কুট, বার্গার, পিৎজা, ফ্রাইড চিকেন ইত্যাদি খাবার না খাওয়াই ভালো।