যদি মুখে ব্রোনের কারণে দাগ হয তাহলে দুটো বাদাম পিষে তার মধ্যে দুধ ও এক চামচ শুকনো কমলা লেবুর গুড়ো মিশিয়ে আস্তে আস্তে মুখে ঐ পেস্টটা লাগান৷ বেশ কিছুক্ষন রাখার পর ঐ প্যাকটা যখন মুখে শুকিয়ে যাবে তখন জল দিয়ে ধুয়ে ফেলুন৷ অল্প দিনের মধ্যেই আপনার মুখের সব দাগ দূর হযে যাবে৷ *
** মুসুর ডাল গুড়ো করে তার মধ্যে ডিমের হলুদ অংশটা মেশান৷ রোদের মধ্যে এই পেস্টটা শুকিয়ে শিশির মধ্যে ভরে রেখে দিন৷ প্রতিদিন রাতে শোওয়ার আগে 2 ফোটা লেবুর রসের সঙ্গে 1 চামচ দুধ মিশিয়ে মুখে লাগান৷ আধ ঘন্টা রাখার পরে মুখটা ধুয়ে ফেলুন৷ এতে আপনার মুখের রঙ ফর্সা হয়ে যাবে৷
*** ত্বক ভালো রাখার একমাত্র উপাদান হল পানি। প্রচুর পানি খেলে শরীর এর টক্সিন বের হয়ে যায়। রুক্ষতা থাকে না। ত্বক সতেজ থাকে। ত্বকের যত্নে প্রাকৃতিক নানা জিনিস ই ব্যাবহার করা হয়ে থাকে। ফলের রস, শরবতের মতো তরল জাতীয় খাবার বেশি খাবেন। কোন ধরনের দুশ্চিন্তা করবেন না।মুখের কালো ছাপ দূর করতে হলে দুধের স্বরের মধ্যে লেবুর রস মিশিয়ে মুখে লাগান৷ কিছুক্ষন রাখার পরে গরম পানি দিয়ে মুখ ধুয়ে নিন৷
আপনি দারুচিনি সাথে ঘরোয়া কিছু উপাদান যোগ করে ফেসপ্যাক বানিয়ে তা ব্যবহার করে দেখতে পারেন, খুব দ্রুত কাজ দেয় ৷এছাড়াও, দারুচিনিতে রয়েছে শক্তিশালী অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট যা ত্বক সুস্থ রাখতে সাহায্য করে। যেভাবে দারুচিনির ফেসপ্যাক তৈরি ও ব্যবহার করবেন- দারুচিনির একটি ছোট টুকরা গুঁড়া করুন। আধা চা চামচ জয়ফল গুঁড়া, আধা চা চামচ দারুচিনি গুঁড়া ও ১ চা চামচ মধু একসঙ্গে মেশান ভালো করে। ৩ থেকে ৫ ফোঁটা লেবুর রস দিয়ে নেড়ে নিন আরেকবার। মিশ্রণটি অতিরিক্ত শুকনা হলে সামান্য পানি অথবা দুধ মেশাতে পারেন। মাইল্ড ফেসওয়াশ দিয়ে ত্বক ধুয়ে মুছে নিন। ভেজা ভাব থাকতে থাকতেই ফেসপ্যাকটি লাগান ত্বকে। আধা ঘণ্টা পর শুকিয়ে গেলে সামান্য পানি ছিটিয়ে স্ক্রাব করুন কয়েক মিনিট। কুসুম গরম পানি দিয়ে ধুয়ে ঠাণ্ডা পানির ঝাপটা দিন ত্বকে। ত্বক মুছে নিন ভালো করে। গোলাপজলে তুলা ভিজিয়ে চেপে নিন ত্বকে। গোলাপজল মুখে শুকিয়ে গেলে ময়েশ্চারাইজার লাগিয়ে নিন। যাদের ত্বক অতিরিক্ত সংবেদনশীল, তারা ফেসপ্যাকটি ব্যবহার করার আগে হাতের ত্বকে লাগিয়ে দেখবেন জ্বলুনি হয় কিনা। ত্বকে লাগানোর পরও যদি জ্বলুনি শুরু হয় তবে সঙ্গে সঙ্গে ধুয়ে বরফের টুকরা ঘষে নেবেন।
আপনার যেহেতু তৈলাক্ত ত্বক সেহেতু কোন ক্রীম ব্যবহার আপনার জন্য ঠিক হবেনা।
তেল ও মসলা জাতীয় খাবার কম খাবেন আর আপনার সমস্যা সমাধানে নিচের নিয়মগুলো পালন করে দেখতে পারেন:
১। কাঁচা হলুদ এবং চন্দনকাঠের গুঁড়ো ব্রণের জন্য খুবই কার্যকর দুটো উপাদান। সমপরিমাণ বাটা কাঁচা হলুদ এবংচন্দন কাঠের গুঁড়ো একত্রে নিয়ে এতে পরিমাণ মত পানি মিশিয়ে পেষ্ট তৈরি করতে হবে।মিশ্রণটি এরপর ব্রণ আক্রান্ত জায়গায় লাগিয়ে রেখে কিছুক্ষন পর শুকিয়ে গেলে মুখঠান্ডা পানি দিয়ে ধুয়ে ফেলতে হবে। এই মিশ্রণটি শুধুমাত্র ব্রণদূর করার কাজ করে না বরং ব্রণের দাগ দূর করতেও সাহায্য করে।
২।আপেল এবং মুধ এর মিশ্রণহচ্ছে ব্রণের দাগ দূর করার সবচেয়ে জনপ্রিয় ঘরোয়া পদ্ধতি।
প্রথমে আপেলের পেষ্ট তৈরিকরে তাতে ৪-৬ ফোঁটা মধু মিশাতে হবে। মিশ্রণটি মুখে লাগিয়ে কিছুক্ষন অপেক্ষা করেএরপর মুখ ঠান্ডা পানি দিয়ে মুখ ধুয়ে ফেলতে হবে। এটি ত্বকের টানটান ভাব বজায় রাখেএবং কমপ্লেকশন হালকা করে।সপ্তাহে ৫-৬ বার এটি ব্যবহার করা যেতে পারে। আপনি কয়েকদিনের মধ্যে পরিবর্তনটা অনুভব করতে পারবেন।
৩।ব্রণের জন্য তুলসি পাতাররস খুব উপকারী।
কারণ তুলসি পাতায় আছে আয়ূরবেদিক গুণ।শুধুমাত্র তুলসি পাতার রস ব্রণ আক্রান্ত অংশে লাগিয়ে রেখে শুকিয়ে যাওয়া পর্যন্ত অপেক্ষা করতে হবে।এরপর কুসুম গরম পানি দিয়ে মুখ ধুয়ে ফেলতে হবে। ৪।প্রথমে চন্দন কাঠের গুড়োঁরসাথে গোলাপ জল মিশিয়ে পেষ্ট তৈরি করুন। এরপর এতে ২-৩ ফোঁটা লেবুর রস মিশাণ। গোলাপজল অনেকের ত্বকের সাথে এডজাষ্ট হয় না।তারা সেইক্ষেত্রে গোলাপ জলের পরিবর্তে মুধব্যবহার করতে পারেন।এই পেষ্ট আপনার ব্রণের দাগ দূর করতে সাহায্য করবে।সপ্তাহে ৩-৪দিন ব্যবহার করতে পারলে ভাল ফল পাওয়া যাবে।
৫।এছাড়া রাতে শোয়ার আগেডিমের সাদা অংশ ব্রণ আক্রান্ত জায়গায় মেসেজ করে সারারাত রাখতে পারেন।এটি আপনারত্বকের খসখসে ভাব দূর করে।সবচেয়ে ভাল হয় যদি এর সাথে লেবুর রস যোগ করা যায়। আপনিএটি সারারাতও রাখতে পারেন আবার আধ ঘন্টা পরও ধুয়ে ফেলতে পারেন।
৬।প্রতিদিন ৯-১০ গ্লাস পানি খান।
৭।প্রতিদিন রাতের খাবারের পরযেকোন ধরনের মৌসুমি ফল খান। এটি আপনার ত্বককে সতেজ রাখবে। যতটা সম্ভব তেলযুক্ত বাফাষ্ট ফুড জাতীয় খাবার পরিহার করুন।
৮। সবসময় বাহির থেকে আসা মাত্র মুখ ফেসওয়াস দিয়ে ধুয়ে ফেলুন। এছাড়া হালকা গরম পানির স্টীম নিতে পারেন।
এতেকরে ত্বকে জমে থাকা ধুলোবালি পরিষ্কার হয়ে যাবে।
কার্টেসী- ইন্টারনেট।
হোমিওপ্যাথিক ডাক্তারখানায় সজিব কেমিক্যাল কোং এর “মেছতা গার্ড” নামের একটি ক্রিম আছে।ক্রিমটি ব্যবহার করলে তাড়াতাড়ি সুফল পাবেন।
আপনি মুখে ব্রন ও ব্রনের দাগ দুর করতে বেটনোভেট ক্রিম ব্যবহার করতে পারেন। এটির মূল্য ১২০/-
আপেল এবং মধুর মিশ্রণ হচ্ছে ব্রণের দাগ দূর করার সবচেয়ে জনপ্রিয় ঘরোয়া পদ্ধতি। প্রথমে আপেলের পেষ্ট তৈরি করে তাতে ৪-৬ ফোঁটা মধু মিশাতে হবে। মিশ্রণটি মুখে লাগিয়ে কিছুক্ষন অপেক্ষা করেএরপর মুখ ঠান্ডা পানি দিয়ে মুখ ধুয়ে ফেলতে হবে। সপ্তাহে ৫-৬ বার এটি ব্যবহার করা যেতে পারে।